প্রধান উপদেষ্টার চীন সফরে নাখোশ মোদি সরকার!

বাংলাদেশের জন্য ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করল ভারত

Daily Inqilab কুটনৈতিক সংবাদদাতা

১০ এপ্রিল ২০২৫, ১২:০১ এএম | আপডেট: ১০ এপ্রিল ২০২৫, ১২:০১ এএম

‘নেপাল-ভুটানে বাংলাদেশ পণ্য রফতানি করতে পারবে’
ভারতীয় স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ থেকে তৃতীয় দেশে পণ্য রফতানির জন্য বাংলাদেশকে দেওয়া দীর্ঘদিনের ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করেছে ভারত। গতকাল বুধবার দেশটির কেন্দ্রীয় সরকারের এক বিজ্ঞপ্তিতে এই সুবিধা বাতিলের কথা জানানো হয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস এ খবর জানিয়েছে। এই সিদ্ধান্তে ভুটান, নেপাল ও মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্যে বিঘœ ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
ভারতের কেন্দ্রীয় পরোক্ষ কর ও শুল্ক বোর্ড (সিবিআইসি) এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, ২০২০ সালের ২৯ জুন জারি করা সার্কুলারটি প্রত্যাহার করা হয়েছে। ওই সার্কুলারের মাধ্যমে বাংলাদেশের পণ্য ভারতের স্থলবন্দর হয়ে তৃতীয় দেশে রফতানির অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। নতুন সার্কুলার অনুযায়ী, অবিলম্বে এ ব্যবস্থা কার্যকর হবে। তবে পূর্বের অনুমতিতে যে পণ্য ভারতের ভেতর প্রবেশ করেছে, তা বিদ্যমান ব্যবস্থায় ভারত ত্যাগ করতে পারবে। ভারতীয় থিংক ট্যাংক প্রতিষ্ঠান গেøাবাল ট্রেড রিসার্চ ইনিশিয়েটিভ (জিটিআরআই) জানিয়েছে, ভারতীয় স্থলবন্দর হয়ে বাংলাদেশের রফতানি পণ্য তৃতীয় দেশে পাঠানোর সুবিধা বাতিল হওয়ায় বাংলাদেশকে এখন দীর্ঘ, ব্যয়বহুল ও অনিশ্চিত পরিবহন ব্যবস্থার মুখে পড়তে হবে। জিটিআরআই প্রধান ও ভারতের সাবেক বাণিজ্য কর্মকর্তা অজয় শ্রীবাস্তব বলেন, গত দুই দশক ধরে ভারত একতরফা বাংলাদেশের পণ্যের ওপর শূন্য শুল্ক সুবিধা দিয়ে আসছে। তবে লালমনিরহাটে চীনের সহায়তায় বিমানঘাঁটি উন্নয়নের পরিকল্পনা এবং সেই অঞ্চল ভারতের ‘চিকেন নেক’ করিডরের কাছাকাছি হওয়ায় দিল্লি নিরাপত্তা ঝুঁকি হিসেবে দেখছে। তিনি আরও জানান, এই সিদ্ধান্ত ভারতের বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা সংক্রান্ত দায়বদ্ধতা নিয়েও প্রশ্ন তুলতে পারে। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার সাধারণ শুল্ক ও বাণিজ্য চুক্তির ৫ নম্বর অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, সব সদস্য দেশকে স্থলবেষ্টিত দেশের পণ্যের জন্য মুক্ত ট্রানজিট সুবিধা দিতে হবে। এছাড়া, বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার ট্রেড ফ্যাসিলিটেশন অ্যাগ্রিমেন্টের ১১ নম্বর অনুচ্ছেদ ট্রানজিট ব্যবস্থাকে আরও আধুনিক ও স্বচ্ছ করার নির্দেশ দেয়। এটি আঞ্চলিক সহযোগিতা, সীমিত চেকিং এবং সহজ কাস্টমস প্রক্রিয়া নিশ্চিত করার আহŸান জানায়।

উল্লেখ্য, ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় আটটি রাজ্য-আসাম, অরুণাচল প্রদেশ, মণিপুর, মেঘালয়, নাগাল্যান্ড, মিজোরাম, ত্রিপুরা ও সিকিমের সঙ্গে বাংলাদেশের ১ হাজার ৫৯৬ কিলোমিটার সীমান্ত রয়েছে। এসব রাজ্য ভারতের মূল ভ‚খÐের সঙ্গে যুক্ত মাত্র ২২ কিলোমিটার প্রশস্ত ‘চিকেন নেক’ করিডরের মাধ্যমে। নতুন সিদ্ধান্তের ফলে নেপাল ও ভুটানের মতো স্থলবেষ্টিত দেশগুলোর জন্যও বাংলাদেশ হয়ে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে বাধা সৃষ্টির শঙ্কা রয়েছে।

স¤প্রতি চীন সফরে সেদেশের বিনিয়োগকারীদের সামনে বাংলাদেশ ও বঙ্গোপসাগর ঘিরে ব্যবসা-বাণিজ্যের সম্ভাবনা তুলে ধরেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এসময় তিনি বাংলাদেশকে এই অঞ্চলে সাগরের একমাত্র অভিভাবক বলে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, নেপাল, ভুটান ও ভারতের সেভেন সিস্টার্স (উত্তর-পূর্বের সাত রাজ্য) স্থলবেষ্টিত হওয়ায় সেখানে ব্যবসা-বাণিজ্য করতে বাংলাদেশকেন্দ্রিক পরিকল্পনা করতে পারেন বিনিয়োগকারীরা। এ নিয়ে ভারতজুড়ে তোলপাড় হয়। সেভেন সিস্টার্সকে স্থলবেষ্টিত বলায় সেদেশের নীতি-নির্ধারকরা বেজার হন। এরই প্রেক্ষাপটে মোদীর সরকারের ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিলের ঘোষণা এলো।

এ ব্যাপারে গতকাল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে যোগাযোগ করা হলে সংশ্লিষ্ট কোনো কর্মকর্তাই কোনো মন্তব্য করতে চান নি। তবে সংশ্লিষ্ট একজন কর্মকর্তা জানান, আজ বৃহস্পতিবার প্রেস ব্রিফিং করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আনুষ্ঠানিকভাবে বিস্তারিত জানাতে পারে।

ডবিøউটিও’তে অভিযোগ করতে পারবে বাংলাদেশ
এদিকে, বাংলাদেশকে দেওয়া ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিলের ফলে বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্য তৃতীয় দেশ যেমন- নেপাল, ভুটান ও মিয়ানমারের দিকে নিয়ে যেতে ভারতীয় ভ‚মি শুল্ক স্টেশন ব্যবহার করার যে সুযোগ ছিল, তা আর থাকছে না। বিষয়টি নিশ্চিত করে গত ৮ এপ্রিল ভারতের কেন্দ্রীয় পরোক্ষ কর ও শুল্ক বোর্ড (সিবিআইসি) একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। বিশ্লেষকরা বলছেন, ভারতের এই সিদ্ধান্তের ফলে বাংলাদেশের ভ‚মিবেষ্টিত প্রতিবেশী দেশ নেপাল ও ভুটানের সঙ্গে বাণিজ্যে ব্যাঘাত ঘটতে পারে। এ নিয়ে ভারতের বিরুদ্ধে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থায় (ডবিøউটিও) অভিযোগ জানানো সম্ভব। সিবিআইসির নতুন সার্কুলারে বলা হয়েছে, ২০২০ সালের ২৯ জুনের সার্কুলারটি বাতিল করা হচ্ছে এবং নতুন সিদ্ধান্ত তাৎক্ষণিকভাবে কার্যকর হবে। তবে, এরই মধ্যে ভারতে প্রবেশ করা পণ্যগুলো আগের নিয়ম অনুযায়ী বের হতে পারবে। এই সুবিধা ২০২০ সালে চালু হয়েছিল।

ভারতীয় রপ্তানিকারকরা, বিশেষ করে পোশাক খাতের ব্যবসায়ীরা দীর্ঘদিন ধরে এই সুবিধা বন্ধের দাবি জানিয়ে আসছিলেন। ফেডারেশন অব ইন্ডিয়ান এক্সপোর্ট অর্গানাইজেশনস (এফআইইও) মহাপরিচালক অজয় সাহাই বলেন, এর ফলে আমাদের পণ্যের জন্য প্লেনে বেশি জায়গা পাওয়া যাবে। আগে বাংলাদেশের ট্রান্সশিপমেন্টের কারণে জায়গার অভাবে ভুগতে হতো। এই সিদ্ধান্ত পোশাক, জুতা এবং রতœ ও জহরত খাতে ভারতীয় রপ্তানিকারকদের সুবিধা দেবে বলে মনে করা হচ্ছে। কারণ বাংলাদেশ এসব ক্ষেত্রে ভারতের বড় প্রতিযোগী।

ভারতের অ্যাপারেল এক্সপোর্ট প্রমোশন কাউন্সিলের (এইপিসি) চেয়ারম্যান সুধীর শেখরি জানান, বাংলাদেশের পণ্যবাহী ২০-৩০টি ট্রাক প্রতিদিন দিল্লি এয়ার কার্গো কমপ্লেক্সে আসতো, যা পণ্য চলাচলে বিলম্ব, প্লেন ভাড়া বৃদ্ধি এবং কার্গো টার্মিনালে ভিড়ের কারণ হতো। এটি ভারতীয় পোশাক রপ্তানিকে প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে দিচ্ছিল। কিন্তু এই সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের বাণিজ্যে বড় ধাক্কা হিসেবে দেখা যাচ্ছে। গেøাবাল ট্রেড রিসার্চ ইনিশিয়েটিভ (জিটিআরআই) প্রতিষ্ঠাতা অজয় শ্রীবাস্তব বলেন, এটি বাংলাদেশের রপ্তানি ও আমদানি লজিস্টিকসে ব্যাঘাত ঘটাবে, যা তৃতীয় দেশের বাণিজ্যে ভারতীয় অবকাঠামোর ওপর নির্ভরশীল। এর আগে এই ব্যবস্থা সময় ও খরচ কমিয়েছিল। এখন বাংলাদেশি রপ্তানিকারকদের বিলম্ব, বাড়তি খরচ এবং অনিশ্চয়তার মুখোমুখি হতে হবে। তিনি আরও বলেন, নেপাল ও ভুটান দুটি ভ‚মিবেষ্টিত দেশ,বাংলাদেশের সঙ্গে তাদের বাণিজ্যে সীমিত ট্রানজিট সুবিধা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করতে পারে। ডবিøউটিওর নিয়ম অনুযায়ী, সদস্য দেশগুলোকে ভ‚মিবেষ্টিত দেশগুলোর পণ্যের জন্য অবাধ ট্রানজিট নিশ্চিত করতে হবে, যাতে অপ্রয়োজনীয় বিলম্ব বা শুল্ক না থাকে।

কী করবে বাংলাদেশ?
ভারত নিয়ম লঙ্ঘন করলে বাংলাদেশের পক্ষে ডবিøউটিওতে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দায়ের করার অধিকার রয়েছে। ডবিøউটিওর বিরোধ নিষ্পত্তি প্রক্রিয়া অনুযায়ী, বাংলাদেশ প্রথমে ভারতের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক আলোচনার চেষ্টা করতে পারে। যদি তাতে সমাধান না হয়, তবে বাংলাদেশ বিষয়টি ডবিøউটিওর বিরোধ নিষ্পত্তি সংস্থা (ডিএসবি)-এর কাছে উত্থাপন করতে পারে। সেক্ষেত্রে বাংলাদেশকে প্রমাণ করতে হবে, ভারত সুনির্দিষ্টভাবে ডবিøউটিওর নিয়ম ভঙ্গ করেছে এবং বাধার ধরনটি অযৌক্তিক বা বৈষম্যমূলক। উদাহরণস্বরূপ, ভারত যদি নিরাপত্তার কারণে বা যুক্তিসঙ্গত প্রশাসনিক প্রক্রিয়ার জন্য বাধা দেয়, তবে তা ডবিøউটিওর নিয়মের আওতায় বৈধ হিসেবে গণ্য হতে পারে। কিন্তু যদি বাধাটি অযৌক্তিক বা বাণিজ্যে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টিকারী হয়, তাহলে বাংলাদেশের অভিযোগ গ্রহণযোগ্য হবে।

‘নেপাল-ভুটানে বাংলাদেশ পণ্য রফতানি করতে পারবে’
ভারত ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা প্রত্যাহার করলেও এ সিদ্ধান্ত ভারতীয় ভ‚খÐ দিয়ে নেপাল বা ভুটানে বাংলাদেশের পণ্য রফতানির ওপর প্রভাব ফেলবে না বলে জানিয়েছেন দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল। গতকাল বুধবার ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এক ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা বলেন। গত মঙ্গলবার ভারতের কেন্দ্রীয় পরোক্ষ কর ও শুল্ক বোর্ড (সিবিআইসি) একটি সার্কুলার জারি করে জানায়, ২০২০ সালের ২৯ জুন ভারতের স্থল শুল্ক স্টেশন, বন্দর এবং বিমানবন্দর দিয়ে তৃতীয় দেশে পণ্য রপ্তানির জন্য বাংলাদেশকে দেওয়া ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা প্রত্যার করা হয়েছে। সাংবাদিকদের এ সংক্রান্ত এক প্রশ্নের উত্তরে রণধীর জয়সওয়াল বলেন, ভারত বাংলাদেশের জন্য ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা প্রত্যাহার করেছে। বাংলাদেশে প্রদত্ত ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধার ফলে আমাদের বিমানবন্দর এবং বন্দরগুলিতে দীর্ঘ সময় ধরে উল্লেখযোগ্য যানজট তৈরি হয়েছিল। লজিস্টিক বিলম্ব এবং উচ্চ ব্যয় আমাদের নিজস্ব রপ্তানিকে বাধাগ্রস্ত করছিল এবং আটকে যাচ্ছিল। তাই ৮ এপ্রিল থেকে এই সুবিধা প্রত্যাহার করা হয়েছে।

তিনি জানান, স্পষ্ট করে বলতে গেলে এই পদক্ষেপগুলি ভারতীয় ভ‚খÐ দিয়ে নেপাল বা ভুটানে বাংলাদেশের রপ্তানির ওপর প্রভাব ফেলবে না। এর আগে সিবিআইসির সার্কুলারটির তথ্য জানিয়ে ইন্ডিয়া টুডের প্রতিবেদনে বলা হয়, এর ফলে ভারত হয়ে তৃতীয় কোনো দেশে বাংলাদেশে রপ্তানির ওপর প্রভাব পড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ভারতের বাণিজ্য বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, সিবিআইসির এই সিদ্ধান্তের ফলে টেক্সটাইল, ফুটওয়্যার, জেমস ও জুয়েলারিসহ ভারতীয় রফতানিখাত সুবিধা পাবে। এসব খাতে, বিশেষ করে পোশাকখাতে বাংলাদেশ ভারতের অন্যতম প্রতিদ্ব›দ্বী। এজন্য সেদেশের রপ্তানিকারকরা বাংলাদেশকে দেওয়া এই সুবিধা প্রত্যাহারের জন্য নরেন্দ্র মোদীর সরকারের প্রতি আহŸান জানিয়ে আসছিলেন।

দিল্লিভিত্তিক থিংক ট্যাংক গেøাবাল ট্রেড রিসার্চ ইনিশিয়েটিভের (জিটিআরআই) প্রধান অজয় শ্রীবাস্তব বলেন, ভারতের এই সিদ্ধান্তে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডবিøওটিও) আওতায় নয়াদিল্লির প্রতিশ্রুতির বিষয়টি প্রশ্নের মুখে পড়তে পারে। ডবিøওটিওর বিধান অনুসারে, সদস্য দেশগুলোকে পরস্পরকে স্থলবেষ্টিত দেশে পণ্য আমদানি-রফতানির সুযোগ দিতে হয়।

 


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

পল্লী বিদ্যুতের সাবস্টেশন থেকে লাশ উদ্ধার
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৩৫ কিলোমিটার যানজট, চরম ভোগান্তিতে যাত্রীরা
দুই মাসের নিষেধাজ্ঞা শেষে সাগরে ফের মাছ ধরা শুরু
বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও পরিবারের শেয়ার, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
আজ শ্রমিক সমাবেশ করবে বিএনপি, বক্তব্য দেবেন তারেক রহমান
আরও
X

আরও পড়ুন

লিটল ফ্লাওয়ার স্কুলে বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

লিটল ফ্লাওয়ার স্কুলে বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

মে' দিবসে দেশের সকল শ্রমজীবী মানুষের প্রতি এবি পার্টির শুভেচ্ছা

মে' দিবসে দেশের সকল শ্রমজীবী মানুষের প্রতি এবি পার্টির শুভেচ্ছা

পল্লী বিদ্যুতের সাবস্টেশন থেকে লাশ উদ্ধার

পল্লী বিদ্যুতের সাবস্টেশন থেকে লাশ উদ্ধার

পাকিস্তানের প্রথমবারের মতো জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার পদে আইএসআইপ্রধান

পাকিস্তানের প্রথমবারের মতো জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার পদে আইএসআইপ্রধান

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৩৫ কিলোমিটার যানজট, চরম ভোগান্তিতে যাত্রীরা

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৩৫ কিলোমিটার যানজট, চরম ভোগান্তিতে যাত্রীরা

টানা সাত রাত ধরে  ভারত-পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি

টানা সাত রাত ধরে ভারত-পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি

কেইপিজেডে পাহাড়ধসে নিহত ২, আহত ২

কেইপিজেডে পাহাড়ধসে নিহত ২, আহত ২

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেলো বরিশালের আমড়া

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেলো বরিশালের আমড়া

দুই মাসের নিষেধাজ্ঞা শেষে সাগরে ফের মাছ ধরা শুরু

দুই মাসের নিষেধাজ্ঞা শেষে সাগরে ফের মাছ ধরা শুরু

ইসরায়েলে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় দাবানল

ইসরায়েলে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় দাবানল

ইনকিলাব পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশের পর ইউএনওকে বদলি

ইনকিলাব পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশের পর ইউএনওকে বদলি

লালপুরে মহান মে দিবস পলিত

লালপুরে মহান মে দিবস পলিত

বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও পরিবারের শেয়ার, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও পরিবারের শেয়ার, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

আজ শ্রমিক সমাবেশ করবে বিএনপি, বক্তব্য দেবেন তারেক রহমান

আজ শ্রমিক সমাবেশ করবে বিএনপি, বক্তব্য দেবেন তারেক রহমান

জয়শঙ্কর-শেহবাজ শরিফকে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোন, কী বার্তা দিলেন?

জয়শঙ্কর-শেহবাজ শরিফকে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোন, কী বার্তা দিলেন?

দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় আজ শীর্ষে ঢাকা

দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় আজ শীর্ষে ঢাকা

দেশকে নতুন করে গড়ে তুলতে পারস্পরিক আস্থার পরিবেশ জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা

দেশকে নতুন করে গড়ে তুলতে পারস্পরিক আস্থার পরিবেশ জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা

ফেঁসে যাচ্ছে আওয়ামী দালাল ১৭ অভিনয়শিল্পী

ফেঁসে যাচ্ছে আওয়ামী দালাল ১৭ অভিনয়শিল্পী

দুদকের রেকর্ড সাফল্য: ৮ মাসে ১৩ হাজার কোটি টাকার সম্পদ জব্দ

দুদকের রেকর্ড সাফল্য: ৮ মাসে ১৩ হাজার কোটি টাকার সম্পদ জব্দ

পল্টনে শ্রমিক সমাবেশ শুরু, দলে দলে আসছেন নেতাকর্মীরা

পল্টনে শ্রমিক সমাবেশ শুরু, দলে দলে আসছেন নেতাকর্মীরা